বৃহস্পতিবার ২৪ অক্টোবর ২০২৪ ৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফিলিস্তিনে শান্তি প্রতিষ্ঠার আহ্বান জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৩, ০৬:৩৫ অপরাহ্ণ

ফিলিস্তিন-ইসরায়েল যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে যে মানবিক বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়েছে তা দ্রুততার সঙ্গে সমাধান করে শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা গ্রহণের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে এমন আহ্বান জানায় কমিশন।

কমিশন চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, সংঘাতে নারী ও শিশুসহ নিরপরাধ জনসাধারণের ওপর নির্বিচারে নিপীড়ন, নির্যাতন ও হত্যাকাণ্ড সুষ্পষ্টভাবেই মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন। চতুর্থ জেনেভা কনভেনশনে সশস্ত্র সংঘাতপূর্ণ এলাকায় বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষার যে নিয়ম আছে তার লঙ্ঘন হচ্ছে স্পষ্টতই।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে কালক্ষেপণ না করে যুদ্ধের অবসান ও নির্যাতিত ও নিপীড়িত জনগণের পক্ষে অবস্থান নিতে আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।

তিনি আরও বলেন, যেকোনো যুদ্ধ ও সংঘাতে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন ঘটে। সৃষ্ট মানবিক বিপর্যয় ঠেকাতে প্রথম পদক্ষেপ হতে হবে যুদ্ধবিরতি। এজন্য দ্রুত কার্যকর শান্তি আলোচনা ও পদক্ষেপ বিশেষভাবে প্রয়োজন। পাশাপাশি স্থায়ীভাবে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠার জন্য জোরালো উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। সৃষ্ট পরিস্থিতিতে মানবাধিকার সুরক্ষা ও শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য সুস্পষ্ট লক্ষ্যনির্ভর কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে। সংঘাতের মূল কারণ জিইয়ে রেখে শান্তি প্রচেষ্টার কার্যক্রম সফলতার মুখ দেখবে না।

কমিশনের চেয়ারম্যান আরও বলেন, দীর্ঘদিন ধরে চলমান সংঘাতময় পরিস্থিতির সবচেয়ে বড় শিকার ফিলিস্তিনের নিরপরাধ জনসাধারণ। সুদীর্ঘ ৭৩ বছর ধরে অধিকার আদায়ের জন্য ফিলিস্তিনের জনগণ সংগ্রাম করে আসছে। ফিলিস্তিনের জনগণ এ সংঘাতের কারণে অবর্ণনীয় বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়েছে। এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলোকে অধিক সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানায় কমিশন।

ফিলিস্তিনে শান্তি প্রতিষ্ঠার আহ্বান জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের

ফিলিস্তিন-ইসরায়েল যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে যে মানবিক বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়েছে তা দ্রুততার সঙ্গে সমাধান করে শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা গ্রহণের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে এমন আহ্বান জানায় কমিশন।

কমিশন চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, সংঘাতে নারী ও শিশুসহ নিরপরাধ জনসাধারণের ওপর নির্বিচারে নিপীড়ন, নির্যাতন ও হত্যাকাণ্ড সুষ্পষ্টভাবেই মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন। চতুর্থ জেনেভা কনভেনশনে সশস্ত্র সংঘাতপূর্ণ এলাকায় বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষার যে নিয়ম আছে তার লঙ্ঘন হচ্ছে স্পষ্টতই।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে কালক্ষেপণ না করে যুদ্ধের অবসান ও নির্যাতিত ও নিপীড়িত জনগণের পক্ষে অবস্থান নিতে আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।

তিনি আরও বলেন, যেকোনো যুদ্ধ ও সংঘাতে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন ঘটে। সৃষ্ট মানবিক বিপর্যয় ঠেকাতে প্রথম পদক্ষেপ হতে হবে যুদ্ধবিরতি। এজন্য দ্রুত কার্যকর শান্তি আলোচনা ও পদক্ষেপ বিশেষভাবে প্রয়োজন। পাশাপাশি স্থায়ীভাবে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠার জন্য জোরালো উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। সৃষ্ট পরিস্থিতিতে মানবাধিকার সুরক্ষা ও শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য সুস্পষ্ট লক্ষ্যনির্ভর কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে। সংঘাতের মূল কারণ জিইয়ে রেখে শান্তি প্রচেষ্টার কার্যক্রম সফলতার মুখ দেখবে না।

কমিশনের চেয়ারম্যান আরও বলেন, দীর্ঘদিন ধরে চলমান সংঘাতময় পরিস্থিতির সবচেয়ে বড় শিকার ফিলিস্তিনের নিরপরাধ জনসাধারণ। সুদীর্ঘ ৭৩ বছর ধরে অধিকার আদায়ের জন্য ফিলিস্তিনের জনগণ সংগ্রাম করে আসছে। ফিলিস্তিনের জনগণ এ সংঘাতের কারণে অবর্ণনীয় বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়েছে। এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলোকে অধিক সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানায় কমিশন।







সর্বশেষ সংবাদ

সর্বাধিক পঠিত

এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ